Simple -
Rock Chair.

$199.00

Eames -
Side Chair.
Only $99.00

Wooden
Lounge Chairs.
$999.00

FEATURED CATEGORIES
FEATURED PRODUCTS
- BEST SELLERS
- FEATURED
- SALES
Adata Micro SD Card 32 GB Black
EVO Plus Class 10 Micro SDXC Memory Card 64GB
Micro SD Memory card – 32GB
New LED Light Ear Cleaner Flashlight Earpick
BEAUTIFUL STYLISH WALL CLOCK
YT1288 Bluetooth Mono Pod Selfie Stick for Camera and Smartphone Only Stick

Vitra Chair -
Classic Design.
DESIGNER:
Charles, Ray Eames
MATERIALS:
Wood, Leather, Metal
CLIENT:
Woodmart, Basel
$1999.00
ALL-IN-ONE ECOMMERCE SOLUTION
ABOUT OUR WOODMART STORE
Nec adipiscing luctus consequat penatibus parturient massa cubilia etiam a adipiscing enigm dignissim congue egestas sapien a. Scelerisque ac non ut ac bibendum himenaeos ullamcorper justo himenaeos vel a sapien quis.
OUR LATEST NEWS
Top 10 STUDIO X Products Like STUDIO X Shampoo, face wash, STUDIO X Fresh Soap, perfume & STUDIO X Hair Gel
- Posted by shamim Hosen
- 0 comments
STUDIO X
Studio X ব্রান্ডটি পুরুষদের চুল ও স্কিন কেয়ারের জন্য অনেক উন্নত ও জনপ্রিয় ব্রান্ড ।
পুরুষদের স্কিন কেয়ার ও হেয়ার কেয়ার এর জন্য এই প্রডাক্টগুলো ইন্টারন্যাশনাল এক্সপার্ট কর্তৃক তৈরিকৃত অসাধারণ সব প্রডাক্ট।
যা পুরুষদের পছন্দের তালিকার শীর্ষে। হেলদি ত্বক,চুল ও প্রোপার স্কিন কেয়ারের জন্য পুরুষদের জন্য অনেক উন্নত ও গুন সমৃদ্ধ প্রডাক্ট।
যা ব্যবহারে ত্বক ও চুল হবে পূর্বের তুলনায় অনেক হেলদি,শাইনি এবং স্টাইলিশ।
স্টুডিও এক্স এর সকল প্রডাক্ট পুষদের ত্বক ও চুলের যত্নে এবং নিজেকে আরো স্টাইলিশ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করে।
এই ব্রান্ডের সকল হেয়ার প্রডাক্টগুলো আপনার চুলকে করে তোলে শক্ত,মজবুত ও স্টাইলিশ।
এবং স্কিন কেয়ার প্রডাক্টগুলো আপনার ত্বককে করে তুলবে শাইনি ও ঝকঝকে।
বর্তমানে আমাদের দেশেও স্টুডিও এক্স ব্রান্ডের সকল প্রডাক্ট বেশ জনপ্রিয় উঠেছে।
দৈনন্দিন জীবনে নিজেকে আরো গ্লুমিং ও স্টাইলিশ করে তুলতে সহায়তা করবে।
বর্তমানে পুরুষদের স্কিন কেয়ার ও হেয়ার কেয়ারের প্রোপার যত্নে এই ব্রান্ড অত্যাধিক জনপ্রিয় একটি ব্রান্ড।
স্টুডিও এক্স এর হেয়ার কেয়ার এবং স্কিন কেয়ার প্রডাক্টগুলো প্রো ভিটামিন বি সমৃদ্ধ যা হেয়ার এবং ত্বকের যত্নে ভীষন কার্যকরী ভুমিকা রাখে।
এই ব্রান্ডের পারফিউম আপনাকে সতেজতা ও ফ্রেশ ফিল করাবে। স্টুডিও এক্স পুষদের জন্য ডিজাইন করা অসাধারণ ও আত্মবিশ্বাসী ব্রান্ড।
১০০% অ্যালকোহল্মুক্ত সকল প্রডাক্ট যা হেয়ার ও স্কিন কেয়ারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
স্টুডিও এক্স আপনার চেহারাকে করবে আইকনিক শাইনি ।এগুলো সহজেই ব্যবহার করা যায়।
STUDIO X Anti Dandruff Shampoo
STUDIO X Anti Dandruff Shampoo



STUDIO X অ্যান্টি-ডানড্রোভ শ্যাম্পু পুরুষদের জন্য অত্যন্ত উন্নতমানের প্রডাক্ট।
ভিটামিন-ই এবং মিন্ট সমৃদ্ধ এই শ্যাম্পু ব্যবহারে পুরুষদের মাথার খুশকি দূর হয়ে চুল হয় স্টাইলিশ।
এই শ্যাম্পু ব্যবহারে খুশকি একেবারেই বিদায় নেয়।এই শ্যাম্পু ব্যবহারে চুল হয় শক্তিশালী ও মজবুত।
এটি চুলের গোড়ায় পুষ্টির সঞ্চার করার পাশাপাশি চুল পড়া রোধ করে।খুশকি দূরীকরণে এই শ্যাম্পু অত্যান্ত কার্যকরী।
পুরুষদের মাথার খুশকি দূর করতে Studio X নাম্বার ওয়ান ব্রান্ড।ইন্টারন্যাশনাল
স্টাইলিং এক্সপার্ট কর্তৃক পরিক্ষিত। অসাধারণ স্মেল ও সোপ ফ্রী হেয়ার শ্যাম্পু।
STUDIO X Clean & Strong Shampoo
STUDIO X Clean & Strong Shampoo



STUDIO X ক্লিন & স্ট্রং শ্যাম্পু পুরুষদের জন্য অসাধারণ হেয়ার শ্যাম্পু।
এটি শ্যাম্পুটি ভিটামিন-ই এবং Mint সমৃদ্ধ যা মাথার স্ক্যাল্পে পুষ্টি জোগায়।
এই শ্যাম্পু ব্যবহারে চুল ভালোভাবে ক্লিন হয় এবং চুল হয় পূর্বের তুলনায় অনেক শক্তশালী ও মজবুত।উন্নতমান ও গুন সমৃদ্ধ হেয়ার শ্যাম্পু।
এই শ্যাম্পু ব্যবহারে চুল হয় সম্পূর্ণ ক্লিন এবং ময়েশ্চারাইজ।চুলের গোড়া মজবুত হয়।
চুল পড়ে যাওয়া রোধ করে।চুলের আর্দ্রতা ধরে রাখে।চুল ঘন করতে সহায়তা করে।
সোপ ফ্রী হেয়ার শ্যাম্পু।চুলকে ঝলমলে ও আইকনিক করে তুলে।ইন্টারন্যাশনাল স্টাইলিং এক্সপার্ট কর্তৃক তৈরিকৃত।
Studio X Oil Clear face wash



STUDIO X অয়েল ক্লিয়ার ফেসওয়াশ পুরুষদের ত্বককে অয়েল ফ্রী রাখতে ভীষণ কার্যকরী।
এটি ত্বকের ত্বকের অতিরিক্ত অয়েলি ভাব্দূর করে ত্বককে করে এনার্জিটিক এবং রিফ্রেশ।ত্বকের অয়েল কন্ট্রোল করে।
ত্বককে গভীর থেকে ক্লিন করে। ত্বকে জমে থাকা পলুশন,অয়েল ময়লা ডিপলি ক্লিন করে।ত্বককে শক্তশালী করে।
ত্বকের ফেয়ারনেস বা ব্রাইটনেস বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। অয়েল ফ্রী,ফ্রেশ এবং ক্লিয়ার ত্বক পেতে এই ফেসওয়াশ ভীষণ কার্যকরী।
ত্বকের ব্রণ সমস্যা দূর করে। ত্বককে ময়েশ্চারাইজ,কোমল ও সফট করে। ত্বকের ভারসাম্য বজায় রাখে।
ইন্টারন্যাশনাল স্টাইলিং এক্সপার্ট কর্তৃক তৈরিকৃত অসাধারণ ফেসওয়াশ।
Studio X Brightening Face wash
Studio X Brightening Face wash



স্টুডিও এক্স ফেসওয়াশ অয়েল ফ্রি এবং পিম্পল ফ্রি ত্বক উপহার দেয়।
এই ফেসওয়াশ ব্যবহারে ত্বক ডিপলি ক্লিন হয় ত্বকের অয়েল,পলুশন এবং
ব্যাক্টেরিয়াজনিত সমস্যা দূর হয়ে ত্বক হয় ব্রাইটেনিং এবং শাইনিং।
ছেলেদের স্কিন কেয়ারের জন্য তৈরী একটি অত্যাধুনিক ব্রান্ড।দিনভর
শেষে চেহারার অয়েল, ডাস্ট, পলিউশন, সব কিছু বিট করতে স্টুডিও এক্স ফেসওয়াশ ভীষণ।
অয়েল কন্ট্রোল করে।পিম্পল কন্ট্রোল করে।চেহারার ক্লান্তি দূর করে।ফ্রেশনেস প্রদান করে।
অক্সিজেন সরবরাহ করে ত্বককে করে তোলে মসৃণ।চেহারাকে ব্রাইট করে, উজ্জ্বল করে করে তোলে।
Studio X Clean & Fresh Soap
Studio X Clean & Fresh Soap



Studio X ক্লিন ও ক্লিয়ার সোপ স্টাইলিশ পুরুষদের ত্বকের যত্নে অনন্য।
মেন্থল সমৃদ্ধ এই সোপ ফেইস ও বডিতে ব্যবহার করা যায়।
এই সোপ ব্যবহারে ত্বক হয় ক্লিন এবং ফ্রেশ।এই সোপটি মেন্থল সমৃদ্ধ সোপ যা ত্বকে শীতলতার অনুভুতি দেয়।
এই সোপ ব্যবহারে ত্বক ভালোভাবে ক্লিন হয়। এই সোপ ব্যবহারে ত্বক রুক্ষ হয়না।
ত্বক হয় ফ্রেশ,স্মুথ ও সফট। ত্বক হয় ময়েশ্চারাইজ ও মসৃন।এই সোপ ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে।
ত্বকের উজ্জ্বলতা ও ফেয়ার পূর্বের তুলনায় বৃদ্ধি পায়। ত্বকের কোন ক্ষত্য হয়না।ইন্টারন্যাশনাল এক্সপার্ট কর্তৃক সাজেস্টকৃত।
Studio x Woody perfume
Studio x Woody perfume



Studio X Woody পারফিউম পুরুষদের জন্য অসাধারণ একটি পারফিউম স্প্রে।
এই ফারফিউম ব্যবহারে ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত সতেজ ও ফ্রেশ ফীল করবেন।সহজে বহন ও ব্যবহার করা যায়।
এই পারফিউম ব্যবহারে আপনি পাবেন দিনভর ফুল এনার্জি ও রিফ্রেশ ।
দীর্ঘ সময় পর্যন্ত রিফ্রেশ বা ফ্রেশ ফীল করবেন।ঘাম ও দুর্গন্ধ থেকে মুক্তি দিবে।
এটি নো গাস পারফিউম বডি স্প্রে।উন্নতমান সম্পন্ন বডি স্প্রে।
Studio X Blue Water No Gas Perfume Spray
Studio X Blue Water No Gas Perfume Spray



পুরুষদের পছন্দের একটি প্রডাক্ট হচ্ছে বডি স্প্রে পারফিউম ।Studio X blue ওয়াটার পারফিউম আপনাকে দিবে সতেজতা ও ফ্রেসনেশ।
এই পারফিউম ব্যবহারে আপনি থাকবেন দিনভর ফ্রেশ ।এটি শরীরের দুর্গন্ধ লাঘব করবে এবং সতেজতা ও ফ্রেশ অনুভব করাবে।
এই পারভিউম ব্যবহারে ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত আপনি ফ্রেশ অনুভব করবেন।
ইন্টারন্যাশ এক্সপার্ট কর্তৃক তৈরিকৃত অসাধারণ পারফিউম স্প্রে.১০০% অ্যালকোহল মুক্ত No Gas perfume spray।
Studio X Cool Hold Hair Gel
Studio X Cool Hold Hair Gel



Studio X Cool হেয়ার জেল প্রো-ভিটামিন বি-৫ সমৃদ্ধ যা পুরুষদের হেয়ার স্টাইলের জন্য অসাধারণ একটি প্রোডাক্ট।
এটি উন্নতমানের হেয়ার প্রডাক্ট যা স্টাইলিশ পুরুষদের পছন্দের প্রডাক্ট।
এই হেয়ার জেল ব্যবহারে চুল দিনভর স্টাইলিশ থাকবে এবং চুল হবে শক্ত ও মজবুত।
খুব সহজে এবং দ্রুত হেয়ার স্টাইলিশ করা যায়। চুলের ভলিউমকে ধরে রাখে।
চেহারাকে আইকনিক ও আরো সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলতে Studio X cool hair Gel অত্যান্ত জনপ্রিয় একটি প্রডাক্ট।
স্টুডিও কুল হেয়ার জেল ১০০% অ্যাালকোহল মুক্ত ।স্টুডিও এক্স হেয়ার জেল ব্যবহারে চুল হয় প্রাকৃতিকভাবে উজ্জ্বল ও শাইনি।
সহজে বহনযোগ্য। পুরুষদের জন্য অত্যাধুনিক প্রডাক্ট এবং ইন্টারন্যাশনাল এক্সপার্ট দ্বারা তৈরিকৃত অসাধারণ একটি প্রডাক্ট।
দৈনন্দিন জীবনে নিজেকে আরও স্টাইলিশ,আকর্ষণীয়,চিত্তাকর্ষক এবং মজবুত চুল পেতে কার্যকরী ভুমিকা পালন করে।
Studio X Ultimate Hold Hair Gel
Studio X Ultimate Hold Hair Gel



Studio X আল্টিমেট হোল্ড হেয়ার জেল ইন্টারন্যাশনাল এক্সপার্ট কর্তৃক তৈরিকৃত অসাধারণ হেয়ার প্রডাক্ট।
যা ১০০% অ্যালকোহল মুক্ত যা চুলকে স্টাইলিশ রাখতে ভীষণ কার্যকরী।
এতে রয়েছে প্রো ভিটামিন বি-৫ যা চুলকে শক্ত ও মজবুত করে এবং চুলের
ভলিউম বাড়িয়ে চুলকে স্টাইলিশ রাখতে সহায়তা করে।
চুলকে আকর্ষণীয়,চিত্তাকর্ষক ও চকচকে করে।সারাদিন চুলের স্টাইলিশ বজায় রাখে।
Studio X Wet Look Hair Gel
Studio X Wet Look Hair Gel



চুলকে ঠিক রাখতে এবং চুলকে স্টাইলিশ করতে পুরুষদের কাছে জনপ্রিয় প্রডাক্ট হচ্ছে হেয়ার জেল।
একটি ভালো ও উন্নতমানের ব্রান্ডের হেয়ার জেলই পারে আপনার চুলকে
স্টাইলিশ করার পাশাপাশি চুলের সঠিক পরিচর্চা ও চুলের ভলিউম ধরে রাখতে।
সারাদিন চুলকে মনের মত স্টাইলিশ করতে বা সারাদিন চুলের একই স্টাইলিশ
ধরে রাখতে ব্যবহার করুন Studio X এর ওয়েট লুক হেয়ার জেল। এতে রয়েছে
প্রো-ভিটামিন বি৫ যা আপনার চুল শক্ত ও মজবুত করে তোলে ।এই হেয়ার জেল
ব্যবহারে চুলের ভলিউম বৃদ্ধি পায় যা ফলে চুলকে মনের মত স্টাইলিশ করে
তুলতে পারবেন। এই হেয়ার জেলটি দ্রুত এবং খুব সহজেই ব্যবহার করা যায়।
চুলকে স্ট্রেইট ও স্টাইলিশ রাখতে এই হেয়ার জেলটি অত্যান্ত উন্নতমানের
প্রডাক্ট।এই হেয়ার জেল ব্যবহারে চুল পড়ার সম্ভবনা থাকে। ইন্টারন্যাশ এক্সপার্ট
কর্তৃক তৈরিকৃত Studio X wet Look hair Gel উন্নতমান সমৃদ্ধ প্রডাক্ট। 100% অ্যালকোহল মুক্ত।
হেয়ার জেল ব্যবহারের আগে চুল ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিতে হবে। খুব
ভেজা চুলে হেয়ার জেল ব্যবহার না করায় ভালো।চুল হাল্কা বাতাসে কিছুক্ষণ
শুকিয়ে নিয়ে তারপর হাতের আঙুলের সাহায্যে চুলে ব্যবহার করতে হবে।
মাথার স্ক্যাল্পে হেয়ার জেল না লাগানৈ ভালো এতে চুল পড়ার সম্ভবনা থাকেনা।
উস্কো খুশকো রুক্ষ চেহারা ও ফিজি চুল অর্থ্যাৎ সকল স্কিন ও হেয়ার সমস্যার দিন শেষ।
ইন্টান্যাশনাল এক্সপার্টরা পুরুষদের জন্য ডিজাইন করেছেন স্টুডিও এক্স এর
স্কিন কেয়ার ও হেয়ার কেয়ার প্রডাক্ট যা দৈনন্দিন জীবনে আপনাদের করে
তুলবে আরো স্টাইলিশ ও আইকনিক চেহার অধিকারী।
শীতে ত্বকের যত্ন নিতে কী কী করবেন এবং শীতে ত্বকের যত্নে কী কী করা উচিত।
- Posted by shamim Hosen
- 0 comments
শীতকালে ত্বকের যত্ন
শীতকালে ত্বকের যত্ন নেওয়াটা খুবই জরুরী
কারণ শীতকালে আমাদের ত্বক খুব রুক্ষ সূক্ষ্ম হয়ে যায়। মানুষ ত্বকের রক্ষায় অনেক রকম রাসায়নিক ক্রীম ব্যবহার করে।
যেগুলো সবসময় মানুষের উপকারে আসে না। এই রাসায়নিক পদার্থ গুলোর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া মানুষের অনেক ভাবে ক্ষতি করে।
এই ক্ষতি গুলো কোনোদিন পূরণ করা যায় না। অনেক সময় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলো মানুষের ত্বক কালো-ও করে দেয়।
তাই আমাদের উচিৎ সবসময় প্রাকৃতিক পন্থা অবলম্বন করা। তাই প্রাকৃতিক উপায়ে কিভাবে শীতকালে ত্বকের পরিচর্যা করা যায় সেই বিষয়ে আলোচনা করবো।
প্রথমেই আসি তৈলাক্ত ত্বক এর বিষয়ে
তৈলাক্ত ত্বক
শীতকালে অনেকের তৈলাক্ত ত্বক দেখা যায়। মানুষ তৈলাক্ত ত্বক সবথেকে বেশি অপছন্দ করে।
তৈলাক্ত ত্বক দূর করার জন্য অনেকে রাসায়নিক ফেসওয়াশ ব্যবহার করে। এই ধরনের ফেসওয়াশ গুলো কিছু সময়ের জন্য ত্বক থেকে তৈলাক্ত ভাব দূর করলেও পরে আবার
আগের মতোই হয়ে যায়। আবার বাংলাদেশে অনেক কোম্পানি গুলো নকল প্রোডাক্ট বানিয়ে বাজারজাত করে যেগুলো ত্বকের জন্য ক্ষতিকর।
তাই তৈলাক্ত ত্বক দূর করার জন্য টমেটোর রস ব্যবহার করা যায়। টমেটোর রস ব্যবহারে ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর হবে।
তাছাড়া লেটুস পাতার রসের সাথে মধু মিশিয়ে ত্বকে ব্যবহার করলে ত্বকের তৈলাক্ত ভাব অনেকটা কমে আসে।
বিভিন্ন ধরনের প্যাক যেমন টমেটো, আলু ইত্যাদির প্যাক সপ্তাহে একদিন করে ব্যবহার করার মাধ্যমে ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করা যায়।
এরপর আসি শুষ্ক ত্বকের যত্ন নিয়ে
শীতকালে শুষ্ক খুব স্বাভাবিক ব্যাপার। প্রায় সবারি শুষ্ক ত্বক দেখা যায় শীতের
সময়। শুষ্ক ত্বকের জন্য ত্বকের অনেক ক্ষতি হয় শুষ্কতার জন্য ত্বকের ভিতর ফাটল দেখা যায়
যার কারণে ত্বক দেখতে খুব বাজে দেখায়। আবার শুষ্কতার কারণে ত্বক চুলকায়, জ্বালাপোড়া করে।
ত্বকের শুষ্কতা দূর করার জন্য দুধ অথবা ঠান্ডা দই ব্যবহার করা যায়। যখন খুব
জ্বালাপোড়া করে তখন ঠান্ডা দই শুষ্ক জায়গায় লাগিয়ে নিয়ে ৫ মিনিট অপেক্ষা করলে ত্বকের জ্বালাপোড়া কমবে।
ব্যবহার করুন এলোভেরা
এলোভেরা
এলোভেরা জেল হলো প্রাকৃতিক ভাবে পাওয়া একটি স্কিন কেয়ার জেল।
এলোভেরা জেল আমাদের ত্বকের যত্নে সবচেয়ে বেশি কাজ করে থাকে।
এলোভেরা জেল সব রকমের ত্বকের সমস্যার সমাধান দেয়। এতে বিদ্যমান
এন্টিওক্সিডেন্ট ত্বককে হাইড্রেট করে। ত্বকের যেকোনো দাগ দূর করার ক্ষেত্রে এলোভেরা জেল কাজ করে।
এলোভেরা জেল যেকোনো ভাবে ত্বকে ব্যবহার করা সম্ভব। এলোভেরা জেল ত্বকের জ্বালাপোড়া কমাতে যাহায্য করে।
এই এলোভেরা গাছ বাড়িতে লাগানো যায়। আবার যাদের পক্ষে বাড়িতে লাগানো সম্ভব না, তারা বাজার থেকে এলোভেরা জেল কিবে নিয়ে আসতে পারেন।
এলোভেরা জেল ব্যবহার করে ত্বককে ফেটে যাওয়া থেকে বাচাঁনো যায়। এলোভেরা জেল
ব্যবহারের জন্য এলোভেরার একটি পাতা নিয়ে এর মাঝ থেকে কেটে ভিতরের জেল গুলো নিয়ে ত্বকে লাগিয়ে নিন। ২০ মিনিট রাখার পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
এছাড়াও যারা বাজার থেকে কিনে নিয়ে আসা প্যাকেট এলোভেরা জেল ব্যবহার করেন তারাও একই পদ্ধতিতে ব্যবহার করুন।
চেহারার ও শরীরের ত্বকের যত্নে ব্যবহার করুন নারিকেল তেল
শরীরের ত্বকের যত্নে নারিকেল তেল
নারিকেল তেল ব্যবহার করে ত্বক মইশ্চার করা যায়। নারিকেল তেল মুখ ও শরীরের পাশাপাশি হাটু ও পায়ের গোড়ালির ত্বকেরও যত্ন নেয়।
নারিকেল তেল ব্যবহারের জন্য ত্বক পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে যতক্ষণ না ত্বক কুঁচকে যায়। ত্বক যখন কুচকে যাবে তখন বুঝবেন ত্বক সঠিক আর্দ্রতা পেয়েছে।
তখন নারিকেল নিয়ে ত্বকে মাখুন যে জায়গা গুলো ফেটে গেছে সেই জায়গা গুলোতে হালকা ভাবে মালিশ করুন।
এর ফলে ফেটে যাওয়া জায়গা গুলো মইশ্চার হবে। এছাড়াও শীতকালে নারিকেল তেলের ব্যবহার ভালো ফল দেয়।
শীতকালেও একই রকম ভাবে ত্বক আর্দ্র করে নিয়ে তারপর জমে যাওয়া নারিকেল তেল পুরো শরীরে মেখে নিয়ে তারপর পাজামা অথবা প্যান্ট পরে নিতে হবে।
ত্বকের যত্নে ব্যবহার করুন ওট মিল
ত্বকের যত্নে ব্যবহার করুন ওট মিল
ওট মিলে রয়েছে এন্টি অক্সিডেন্ট। এন্টিওক্সিডেন্ট ত্বককে হাইড্রেট করতে সাহায্য করে। ওট মিল আমাদের ত্বক মইশ্চার করে।
ত্বককে করে প্রাণবন্ত। ওট মিল ব্যবহারের জন্য ওট মিল গুলোকে পাওডার বানিয়ে নিতে হবে।
এই পাওডার গুলো গোসলের সময় বাথটাবে পানি নিয়ে সেই পানিতে ভালো ভাবে মিশিয়ে নিতে হবে। এমন ভাবে পাউডার গুলো মেশাতে হবে যেন কোথাও দলা হয়ে না থাকে।
তারপর ২০ মিনিট পানিতে শুয়ে থাকুন ওট মিল ত্বক পরিষ্কার করে। ত্বকে আর্দ্রতা যোগায়।
এবং ওট মিলে থাকা এন্টিওক্সিডেন্ট গুলো ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে এবং বজায় রাখতে সাহায্য করে।
দ্রুত ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায়
চুল কেনো পরে চুল পড়া বন্ধ করার ভালো ও উপকারী উপায়
- Posted by shamim Hosen
- 0 comments



বর্তমান সময়ে চুল পড়া স্বাভাবিক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে, এখন প্রত্যেকটি মানুষেরই চুল পড়া সমস্যা দেখা যায়। এই সমস্যাটি ধীরে ধীরে অনেক বড় সমস্যা হয়ে দাড়াচ্ছে।
চুল পড়া সমস্যাকে অনেকেই গুরুত্বের সাথে নেয় না। তাই দেখা যায় এক সময় সেই লোক গুলোর মাথার বেশির ভাগ চুলই পড়ে যায়।
চুল পড়ার বিষয়টি মোটেই হেস্র উড়িয়ে দেওয়ার বিষয় নাহ। যে মানুষ গুলোর চুল পড়ে তাদের অবশ্যই এ বিষয় নিয়ে চিন্তা করা উচিৎ নাহলে এই সমস্যাটি অনেক বড় হয়ে
দাঁড়াবে। চুল পড়া সমস্যা বর্তমান সময়ে একটি বিশাল সমস্যা। তাই জেনে নিন প্রাকৃতিক উপায়ে কিভাবে চুল পড়া সমস্যা দূর করবেন।
প্রকৃতিতে এরকম অনেক উপাদান রয়েছে যেগুলো আমাদের মাথার চুল পড়া রোধ করতে পারে।
প্রথমেই আসি তেল নিয়ে



তেল একটি প্রাকৃতিক উপাদান যা প্রাচীন কাল থেকেই আমাদের চুলের যত্ন নিয়ে আসছে। তেল বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে যা বিভিন্ন ভাবে চুলে পুষ্টি যোগায়।
এক এক ধরনের তেলে রয়েছে এক এক রকম পুষ্টি উপাদান। বিভিন্ন তেলের পুষ্টি উপাদান বিভিন্ন ভাবে চুল বড় করতে চুল পড়া কমাতে সাহায্য করে।
যেমন নারিকেল তেলে রয়েছে অনেক এন্টি অক্সিডেন্ট যা চুলকে আরো বেশি মসৃণ ও সুন্দর করে তোলে।
আমন্ড তেল এর ব্যবহারও চুলকে অনেক বেশি পুষ্টি যোগায়। আবার অলিভ অয়েল ও চুলে পুষ্টি সমৃদ্ধ করে।
এই পুষ্টি উপাদান গুলো চুলের উপকারে কাজ করে চুল পড়া রোধ করে। চুলের আগা ফাটা রোধ করে।
এছাড়াও তেল চুলের ড্যামেজ ঠেকায়। চুলের অকাল ঝরে যাওয়া রোধ করে। তেল ব্যবহারে চুল হয় আরো সুন্দর আরো ঝলমলে।
এবার আসি পুষ্টি উপাদানে



চুল যেন না ঝরে এবং চুল যেন ঘন হয় সেই খেয়াল রাখার জন্য চুলকে যোগাতে হবে পুষ্টি উপাদান।
যেগুলোর অভাবেও চুল ঝরে যেতে পারে। তাই সবাইকে আমন কিছু খাবার খাওয়া উচিৎ যেগুলো শরীরের সাথে সাথে চুলকেও পুষ্টি যোগাবে।
চুল যেন না ঝরে সেই জন্য চুলকে দিতে হবে প্রোটিন, ভিটামিন এ, মাল্টিভিটামিন-ভিটামিন বি, থায়ামিন, ভিটামিন ডি, বায়োটিন ইত্যাদি।
উপরোক্ত পুষ্টি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার ফলে চুল হবে শক্ত মজবুত। চুল হবে ঝলমলে। যে খাবার খেলে প্রোটিন পাওয়া যায় যেমন শরকরা সমৃদ্ধ শাক সবজি খেতে হবে।
ভিটামিন এ,বি,ডি ইত্যাদির জন্য মাছ, মাংস, ফলমূল ইত্যাদি খাদ্য গ্রহণ করতে হবে। এই খাবার গুলো মানুষের দেহে যেমন পুষ্টি যোগাবে ঠিক তেমন ভাবে মানুষের চুলেও পুষ্টি
যোগাবে। পুষ্টি উপাদান চুলকে গোড়া থেকে করে মজবুত। আবার কিছু কিছু খাবার যেমন বাদাম, কাজু ইত্যাদি খাবার গুলো চুলের গোড়া থেকে পুষ্টি যোগায়।
কেমিক্যাল যুক্ত শ্যাম্পুর



কেমিক্যাল যুক্ত শ্যাম্পু প্রত্যাহার করতে হবে। কারণ কেমিক্যাল মাথার চুলের জন্য অধিক ক্ষতিকর।
কেমিক্যাল আমাদের পুরো শরীরের জন্য ক্ষতিকর। এই শ্যাম্পু গুলোতে এমন কিছু কেমিক্যাল দেওয়া থাকে যা মাথার স্ক্যাল্প পরিষ্কার করতে গিয়ে মাথার স্ক্যাল্পকে শুষ্ক করে
দেয় যার কারণে মাতাহ্র চুলগুলো উষ্ক খুষ্ক হয়ে যায়। এবং এর থেকেই শুরু হয় ড্যামেজ। এই ড্যামেজ প্রতিরোধ করতে অবশ্যই কেমক্যাল যুক্ত শ্যম্পু প্রত্যাহার করতে হবে।
অতিরিক্ত টেনশন করাও চুল পড়ার কারণ হতে পারে



আমরা এই চুল পড়ার সমস্যা দূর করতে হলে দুশ্চিন্তা কমাতে হবে। তাছাড়া চুল পড়া কমাতে পর্যাপ্ত ঘুম প্রয়োজন যা অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দূর করে।
দুশ্চিন্তা কমাতে আপন কোনো ব্যক্তির সাথে আলাপ আলোচনা করতে পারেন। আপনার চিন্তার কারণ তাকে জানাতে পারেন।
এছাড়াও আরো কিছু নিয়মে চুল পড়া কমানো যায়



রাতে ঘুমানোর সময় তেল দিয়ে ম্যাসাজ করা। এসময় আপনি চুলের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত তেল দিয়ে ম্যাসাজ করুন এই ম্যাসাজ করার ফলে চুল আরো বেশি মজবুত হবে।
এলোভেরা জেল ব্যবহার করেও চুল পড়া কমানো যায়



এলোভেরা জেল ব্লেন্ড করে চুলের গোড়ায় ১ ঘন্টা লাগিয়ে রেখে তারলর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেললে মাথার চুলকানি দূর হয় এবং চুল পড়া কমে।
শ্যাম্পুর ব্যবহার বন্ধ করার মাধ্যমেও চুল পড়া কমানো যায়



যে শ্যাম্পু গুলো অতিরিক্ত রাসায়নিক উপাদান দ্বারা তৈরী সেই শ্যাম্পু গুলো প্রত্যাহার করতে হবে। অথবা মাথায় তেল দেওয়ার পর শ্যাম্পু ব্যবহার করতে হবে।
চুলে চিরুনি ব্যবহার



ভেজা অবস্থায় চুল সবথেকে বেশি নরম থাকে এমন সময় চুলে চিরুনি ব্যবহার করা যাভে নাহ।
যদি ব্যবহার করত্রি হয় তাহলে অবশ্যই বড় কাটা যুক্ত চিরুনি ব্যবহার করতে হবে। ছোট কাটা যুক্ত চিরুনি ব্যবহার করলে চুল পড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। সব থেকে ভালো হয় চিরুনি ব্যবহার না করা।
ডিমের কুসুম ও লেবুর রস



ডিমের কুসুমের সাথে সামান্য অলিভওয়েল ও লেবুর রস মিশিয়ে এটি চুলে ১ ঘন্টা মতো লাগিয়ে রেখে তারপর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেললে চুল পড়া বন্ধ হবেই তাছাড়া চুল লম্বা করতেও এটি সাহায্য করে।
পেয়াজের রস ব্যবহার করেও চুল পড়া রোধ করা যায়



এই রস ১৫ মিনিট চুলের গোড়ায় লাগিয়ে রেখে তারপর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেললে এটি চুল পড়া কমাতে সাহায্য করে।
নিমপাতা ব্যবহার করেও চুল পড়া কমানো যায়



নিম পাতা সিদ্ধ করে সেই পানি ঠান্ডা করে মাথার স্ক্যাল্প ভালোভাবে ধুয়ে নিলে চুল পড়া কমে।
চুল পড়া কমাতে পুষ্টিকর খাদ্য খাওয়ার ফলে চুল পড়া কমানো যায়। খাদ্য তালিকায় শাক সবজি ফল মূল রাখলে এই খাবারের পুষ্টি গুণ চুলের গোড়ায় পুষ্টি যোগায়।
হালকা কুসুম গরম পানি ব্যবহারের মাধ্যমেও চুল পড়া রোধ করা যায়



চুলে বেশি গরম পানি ব্যবহারে বিরত থাকতে হবে। কারণ গরম পানি মাথার স্ক্যাল্পের গুরুত্বর ক্ষতি করে।
মাথার চুলের গোড়া দুর্বল ও চুলকে নিষ্প্রাণ করে দেয়। তাই চুলের যত্নে অবশ্যই কুসুম গরম পানি ব্যবহার করতে হবে।
কুসুম গরম পানি চুলকে হালকা ভাবে পরিষ্কার করে মসৃণ ও ঝলমলে করে তোলে। তাই কুসুম গরম পানি ব্যবহার উত্তম।
চুলের জন্য আলুর রস ও অধিক গুরুত্বপূর্ণ



আলুর রসের পুষ্টিগুণ ও চুলের যত্নে কাজ করে। আলুতে রয়েছে ভিটামিন সি যা চুলে চুলের ভিটামিনের অভাব দূর করে।চুলকে রুক্ষতার হাত থেকে বাচায়।
এই ভিটামিন চুল পড়া কমায় এবং চুল গজাতে সাহায্য করে। আলুর ব্যবহারের জন্য আলুর রস পিষে বের করে সেই রস চুলের স্ক্যাল্পে ৩০ মিনিট লাগিয়ে রাখতে হবে।
তারপর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে। তাহলে এটি কার্যকারিতা দেখাতে পারবে। এছাড়াও ৪-৫ টা আলু নিয়ে দুই চামচ মধু এবং ডিমের কুসুম নিয়ে সেটিকে প্যাক বানিয়ে নিয়ে
সপ্তাহে ১ বার মাথায় ব্যবহার করলে চুল পড়া সমস্যা থেকে অনেকটা মুক্ত হওয়া যায়।
চুলের জন্য আমলকি ব্যবহার করা যায়



আমলকিতে রয়েছে প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণ যা চুলের বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে পারে। চুল পড়া সমস্যা রোধ করার জন্য আমলকি প্যাক ব্যবহার করা যায়।
এই প্যাকটি বানানোর জন্য ১ টেবিল চামচ আমলকি গুড়ার সাথে ১ টেবিল চামচ লেবুর রস মিশিয়ে চুলের গোড়ায় লাগিয়ে দিন এবং ৩০-৪০ মিনিট অপেক্ষা করুন।
তারপর স্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। আমলকি রয়েছে প্রচুর এন্টি অক্সিডেন্ট যা চুলকে আরো বেশি ঝলমলে আর ঘন করে এবং এটি চুলের গোড়ায় কোলাজেনের মাত্রা বজায় রাখে।
ভিটামিন সি খুশকি দূর করতেও সাহায্য করে। এবং এটি লেবুর সাথে মিশে চুলের বৃদ্ধি ঘটাতেও সাহায্য করে।
আবার চুলের জন্য ব্যবহার করতে পারেন মেথি



আমরা সবাই জানি মেথি আমাদের চুলের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। বিভিন্ন তেল কোম্পানিতেও তেলের সাথে মেথি ব্যবহার করে তেল তৈরী করে।
মেথি ব্যবহার করে পাতলা চুল ঘন করা যায়। মেথির হেয়ার প্যাক বানিয়ে নিয়ে ব্যবহার করা সর্বোত্তম।
মেথির হেয়ার প্যাক বানানোর জন্য ২ টেবিল চামচ মেথি দানা সারা রাত পানিতে ভিজিয়ে রেখে তারপর সকালে ভেজা মেথি গুলোর সাথে হাফ কাপ বিশুদ্ধ পানি নিয়ে পেস্ট
বানিয়ে নিয়ে মাথায় ব্যবহার করা যায়। এটি স্ক্যাল্প এর প্রদাহ দূর করে, খুশকি কমায়, এবং চুল মজবুত করে।
ইলন মাস্ক এর জীবনী
- Posted by shamim Hosen
- 0 comments



কখনোই হার মানা উচিত না, যতক্ষণ না পর্যন্ত আপনাকে অন্যকেউ পরাজয় স্বীকার করার জন্য জোর করছে কোনও কিছু সম্ভব করতে হলে অবশ্যই প্রথম
পদক্ষেপ টি নেওয়া প্রয়োজন, কেননা সম্ভবনা আসে পরে -এই মহামূল্যবান উক্তিগুলোকে করেছেন ইলন মাস্ক । ইলন মাস্ক বর্তমানে তরুণদের অনুপ্রেরণা।
ইলন মাস্ক তার অক্লান্ত পরিশ্রম ও অধ্যাবসায়ের মাধ্যমে বিভিন্ন সাফল্যের গৌরব অর্জন করেছেন। তাকে বলা হয় ইঞ্জিনিয়ারদের জনক।
ইলন মাস্কের সংক্ষিপ্ত জীবনী



ইলন মাস্ক জন্মগ্রহণ করেন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রিটোরিয়ায় ১৯৭১ সালের ২৮ জুন। ছোটবেলা থেকে তার বই পড়ার প্রতি আগ্রহী ছিল ।
কম্পিঊটারের প্রতি তার বিশেষ আকররষণ থাকার ফলে মাত্র ১২ বছর বয়সেই তিনি একটি
কম্পিউটার গেইম তৈরি করেন এবং তা ৫০০ ডলারে ম্যাগাজিন কোম্পানির নিকট বিক্রি করেন।
ইলন মাস্ক এর পরিবার



ইলন মাস্কের পিতার নাম-এরল মাস্ক। তিনি দক্ষিন আফ্রিকার নাগরিক। তিনি পেশায় একজন প্রকোশলী ছিলেন ।
ইলন মাস্কের মাতার নাম – মায়ে মাস্ক ।তিনি ছিলেন একজন মডেল এবং কানাডিয়ান নাগরিক। ২০০২ সালে ইলন মাস্ক মার্কিন নাগরিকত্ব সনদ লাভ করে।
ইলন মাস্কের শিক্ষা জীবন



মাত্র স্তের বছর বয়সে ১৯৮৯ সালে ইলন মাস্ক কুইন্স ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হন এবং বাধ্যতামুলক ভাবে সামরিক দায়িত্ব এড়াতে তিনি আফ্রিকা থেকে কানাডায়
যান। এবং ১৯৯২ সালে কানাডা থেকে ফিরে এসে পেনসিল্ভেনিয়া বিশব্বিদ্যালয়ে পদার্থ ও ব্যবসা বিষয়ে অধ্যায়নের উদ্দেশ্যে আসেন এবং
অর্থনীতি ও পদার্থ বিজ্ঞান বিষয়ে ব্যাচেলর ডিগ্রী অর্জন করেন। ক্যালিফোরনিয়ার স্টানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে জবালানী পদার্থ বিদ্যায় পিএইচডি
করার উদ্দেশ্য ভর্তি হন এবং ইন্টারনেট বিপ্লবের সূচনা হওয়ার তাতে অংশগ্রহনের জন্য মাত্র ২ দিন পিএইচডি প্রোগামে কাজ করার পর স্বেচ্ছায় বিশ্ববিদ্যালয় ত্যাগ করেন।
ইলম মাস্ক এর কর্মজীবন



স্বেচ্ছায় বিশ্ববিদ্যালয় ত্যাগ করার পর কোম্পানী প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন এবং জিপ টু নামে অনলাইন গাইড সফটওয়্যার কোম্পানী প্রতিষ্ঠা করে। তারা
কিছুদিনের মধ্যে শিকাগো ট্রিবিউন এবং নিউইয়র্ক টাইমস এই দুটি প্রকাশনার কাছে তথ্য বিক্রি করেন এবং কমপ্যাক কম্পিউটার্সের নিকট নগদ ৩০৭ মিলিয়ন
ডলার এবং স্টকে ৩৪ মিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে ১৯৯৯ সালে জি টু কোম্পানী বিক্রয় করে দেন।
পে-পাল



১৯৯৯ সালে ইলন মাস্ক ও তার ভাই যথেষ্ট্য প্রচেষ্টায় আর্থিক লেনদেন ভিত্তিক সেবাদাতা সাইট এক্স প্রতিষ্ঠা করেন।
পরের বছর সেবা ডট.কমকে আজকের পে-পালে পরিণত করেন। ২০০২ সালে ইবে ১.৫ বিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে বিক্রি করেন এবং এর ১১ শতাংশ শেয়ারের
অংশীদার ছিলেন ইলন মাস্ক।
স্পেস এক্স



মহাকাশ ভ্রমণের সেবা প্রদানের উদ্দেশ্যে ২০০২ সালে স্পেস এক্স প্রতিষ্ঠা করেন। এবং তিনি রকেট তৈরির উদ্যোগ নেন।
কয়েকবার বিফলে যাওয়ার পর তিনি সুফল্ভাবে রকেট উদ্ভাবন করেন এবং রকেট তৈরিতে বিরাট সাফল্য অর্জন করে এবং তিনি রকেট বিজঙানী হিসেবে
নামকরণ করেন.২০০৮ সালে সুফল মহাকাশযান প্রস্তুকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিণত হয়।
ইলন মাস্ক বেসরকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে নাসার সাথেও বিভিন্ন প্রোজেক্ট নিয়ে কাজ করেছেন।
ফ্যালকন ৯ রকেট



প্রাইভেট কোম্পানী কর্তৃক নির্মিত মহাকাশযানের আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্র হিসেবে প্রথম যাত্রা করেন ২০১২ সালের ২২ মে ।
ইলিন মাস্ক এর ফ্যালকন-৯ রকেটটি ১০০০ পাউণ্ড রসদ ছিল ছিলো।
ফ্যালকন-৯ রকেটটি ২০১৩ সালের ডিসেম্বর মাসে স্পেস এক্স আরো একটি মাইলফলক উম্মোচন করেন এবং ফ্যালকন -৯ রকেট্টির মাধ্যমে আরো একটি স্যাটেলাইট মহাকাশে প্রেরণ করেন ।
স্যাটেলাইটটি পৃথিবীর গতিপথ ও কক্ষপথকে অনুসরণ করে চলতে পারে।এরপর ২০১৫ সালে ফ্রেবুয়ারীতে ফ্যালকন মহাশূন্য দুরুত্বতম স্থান পরিভ্রমণ করে।
২০১৭ সালে যুগান্তকারী সাফল্য অর্জন করে ফ্যালকন-৯ ।এবং তিনি প্রথম বিজ্ঞানী যিনি মঙ্গল্গ্রহকে পৃথিবীর মানুষের জন্য বাসযোগ্য করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
ফ্যালকন ৯ রকেটটি পূর্বে ব্যবহৃত রকেটের যন্ত্রাংশ দিয়ে তৈরী করে উড্ডয়ন পরীক্ষা সফল ভাবে সম্পন্ন করা হয় ,যা মহাশূন্য যাত্রার জগতে নতুন দ্বার উন্মোচিত হয়।
২০১৭ এর নভেম্বরে মাস্ক এবং তাঁর কোম্পানীকে বিপাকে পড়তে হয়েছিল। কোম্পানীর উদ্ভাবিত নতুন “ব্লক ৫ মারলিন” ইঞ্জিন এর পরীক্ষার সময়ে ইঞ্জিনটি বিস্ফোরিত হয়।
স্পেস এক্স জানায় যে এতে কোনও হতাহতের ঘটনা ঘটেনি পরবর্তী প্রজন্মের উপর ফ্যালকন-৯ রকেট কোন বিরূপ প্রবভাব ফেলবেনা বলে আশা করেন ইলেক মাস্ক।
টেসলা মোটরস



প্রত্যেক গাড়ি প্রেমীদেরই জানা আছে বিশ্ববিখ্যাত টেসলা মোটরস এর কথা । টেসলা হচ্ছে একটি বৈদ্যুতিক গাড়ি তৈরির কোম্পানী ইলন মাস্ক হচ্ছেন এসব অত্যাধুনিক গাড়ি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের প্রধান নির্বাহী,সহ উদ্যোক্তা, ও
প্রধান পন্য পরিকল্পনাকারী। এই কোম্পানীটি শুধু গাড়ী বানায় না, এর সাথে সাধারণ ব্যবহার্য ইলেক্ট্রনিক্স, ব্যাটারী এবং সোলার রুফও প্রস্তুত করেন।
ইলন মাস্ক তার প্রতিটি পণ্যের তত্বাবধান, প্রকৌশল এবং ডিজাইন নিজ হাতে করে থাকেন।
টেসলা বিশ্বের সেরা একটি স্পোর্টস কার “রোডস্টার” মাত্র পাঁচ বছরের মধ্যেই বাজারে আনেন।
মাত্র ৩.৭ সেকেন্ডের মধ্যেই রোডস্টার ০ থেকে এর গতিবেগ ঘন্টায় ৬০ কিলোমিটারে নিয়ে যেতে সক্ষম।
এছাড়াও গাড়িটি কোনওরকম জ্বালানী তেল ব্যা গ্যাস ছাড়া শুধুমাত্র এর লিথিয়াম আয়ন ব্যাটারীর ওপর নির্ভর করে ২৫০ মাইল পাড়ি দিতে পারে।
টয়োটা ও ডামলারের সাথে ব্যবসায়িক লেনদেনের ফলে টেসলা কোম্পানী প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানী থেকে পাবলিক লি. কোম্পানীতে রপান্তরিত হয়।
কোম্পানীর প্রথম ইলেকট্রিক সিডান “Model – S” বাজারে দারুন সফলতা লাভ করে।
একবার ব্যাটারি ফুল চার্জ হলে এটি ২৬৫ মাইল পাড়ি দিতে সক্ষম। মোটর ট্রেন্ড ম্যাগাজিন মডেল এস কে ২০১৩ সালের সেরা গাড়ির মর্যাদা প্রদান করে
সোলার সিটি



সোলার সিটি হচ্ছে ইলন মাস্কের আরো একটি উদ্ভাবনী । তিনি পূর্ন্য ব্যবহারযোগ্য শক্তি ও বিশ্ব উষ্ণায়নের অন্যতম নিদর্শন হচ্ছে সোলার সিটি।
আমেরিকার দ্বিতীয় বৃহত্তম সৌরশক্তি উদ্ভাবক হছে সোলার সিটি।
সৌরশক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তরের ফলে সোলার সিটি দৈনন্দিন জীবনে ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠে।
হাইপারলুপ. ২০১৩ সালে ইলন মাস্ক একটি দ্রুতগতির পরিবহন ব্যবস্থা বানানোর পরিকল্পনা করেন এবং এর নাম দেওয়া হয় HyperLoop একটি টানেল বা টিউবের
মাধ্যমে বাতাসের চাপ কে কাজে লাগিয়ে খুব দ্রুত এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাওয়ার সহজ পদ্ধতি হিসেবে ব্যবহারের জন্য কাজ করছে HyperLoop. বর্তমানে এখন ও এটি নিয়ে
কাজ চলছে এবং আশা করা যাচ্ছে খুব দ্রুত এই টেকনলজির সুবিধা পাওয়া যাবে এবং মানবকল্যাণে বিরাট ভূমিকা রাখবে।
এছাড়াও OpenAI, Neuralink, The Boring Company এসব বিশ্ব বিখ্যাত প্রোজেক্টগুলো তার উদ্ভাবনের মধ্যে রয়েছে।
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স



২০১৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এই কোম্পানীটি মানবতার কল্যানে ডিজিটাল বুদ্ধিমত্তার উন্নয়নের জন্য গবেষণার কাজে নিবেদিত।
২০১৭ সালে মাস্ক “নিউরালিঙ্ক নামের একটি উদ্যোগকে সহায়তা করছেন।
যারা এমন চিপ বানানোর জন্য গবেষণা করছে যা মানুষের মস্তিষ্কে স্থাপন করে সফটঅয়্যারের সাথে তার সমন্বয় ঘটাতে সক্ষম হবে।
প্রেসিডেন্টের উপদেষ্টা



ইলন মাস্ক প্রসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য হিসেবে কাজ করেন।ট্রাম্প প্রশাসন সমালোচিত হলেও তিনি ট্রাম্প প্রশাসনে তাঁর নিজের
জড়িত হওয়ার ব্যাপারে ২০১৭ সালে টুইটার বার্তায় লিখেন –আমার উদ্দেশ্য হল সৌরশক্তি ব্যবহারে পৃথিবীর যাত্রাকে গতিশীল করা এবং এবং মানব সভ্যতাকে
একটি বহুগ্রহ ভিত্তিক সভ্যতায় রূপান্তরে সাহায্য করা।পরে ইলন মাস্ক তার উপদেষ্টা পদ ত্যাগ করেন।
ইলন মাস্কের কিছু উক্তি বা অনুপ্রেরণামূলক কথা



আমি সবসময় সমালোচনা খুঁজে বেড়াই কারণ, কাজের প্রতি একজন সমালোচক স্বর্ণালঙ্কারের মত মূল্যবান।
যখন তুমি একটা সমস্যার সাথে সংগ্রাম করবে , তখনই তুমি সে বিষয় সম্পর্কে ভালোভাবে উপলব্ধি করতে পারবে।
আমি মনেকরি সাধারণ মানুষের পক্ষে অসাধারন হয়ে ওঠার চেষ্টা করা সম্ভব।
অধ্যবসায় অত্যন্ত জরুরি, ততক্ষন পর্যন্ত হাল ছাড়া উচিত নয়, যতক্ষণ না পর্যন্ত তুমি বাধ্য হও।
আপনি যে জিনিসটা বানাতে সবচেয়ে ভালো করে পারেন, সেটা বানানোর জন্য আপনি অধিক কঠোর হতে চান?
কারণ সমস্যাকে খুঁজে বের করুন এবং তা সমাধান করার চেষ্টা করুন।
সর্বদা মহান কিছু উৎপাদনের লক্ষ্যেই একটি মহান কোম্পানি তৈরী হয়।
নতুন যুদ্ধক্ষেত্র দেখে কখনই ভয় পাওয়া উচিত নয়।
ইলন মাস্ক মানুষের জীবনকে আরো সহজ এবং মঙ্গলগ্রহকে প্ররথিবীর মানুষের বাসযোগ্য করার উপযোগী হিসেবে কাজ করছেন।
তার সকল প্রয়াস পূর্ণ হোক এবং তা বাস্তবে রূপলাভ করুন এই প্রত্যাশা।